আমি আজ কিছু সত্য কথা বলব, যদি কারো ভালো না লাগে, তাহলে এখনই আমার ব্লগ ছেড়ে যেতে পারেন, আমার কোনো আপত্তি থাকবে না।
বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষই নিরক্ষর, আর বেশির ভাগ শিক্ষিত মানুষ শুধু পরীক্ষার খাতিরে নিজেদের শিক্ষিত করেছে, তাদের সত্যিকারের শিক্ষিত বলা যাবে না। আর যারা চোখ থাকা সত্ত্বেও অন্ধ, তাদের কথা বলে কোনো লাভ আছে বলে মনে হয় না। প্রশ্ন উঠতে পারে, হঠাৎ করে শিক্ষার কথা বলছি কেন? এর যথেষ্ট কারণ রয়েছে।
বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষ, সে শিক্ষিত হোক বা অশিক্ষিত, সমকামী হোক বা উভকামী- এই কথাগুলো শুনলে সবার আগে যে ভাবনাটা আসে সেটা হল যৌনতা। তারা শুধু যৌনতা দিয়েই সমকামী বা উভকামীকে বিচার করে। সমকামী বা উভকামীরা যে আর দশটা মানুষের মতো মানুষ তাও তারা ভাবে না। তাদেরও অনুভূতি আছে, তাদের বাঁচার অধিকার আছে, নিরাপত্তার অধিকার আছে। কিন্তু অজ্ঞ বাঙ্গালীদের এ বিষয়ে কোন ধারণা নেই।
একজন মানুষের ভিন্ন ভিন্ন মত থাকতে পারে, তার ভিন্ন ভিন্ন যৌন ইচ্ছা থাকতে পারে, তাহলে আর সবার ক্ষেত্রে কী হবে? কিন্তু এই বোকা বাঙালিরা বুঝতে পারে না যে এই মানুষগুলো ভালোবাসতে পারে, বুঝতে চায় না। বাংলাদেশের এই সমকামী বা এলজিবিটি গ্রুপ আসলেই সরল, তারা একেবারেই নির্দোষ। তারা কারো সাথে ঝামেলায় জড়াতে চায় না। তারা সারা জীবন তাদের ভালবাসার স্বীকৃতি খোঁজে। তারা বেঁচে থাকে এবং তাদের অস্তিত্বের সন্ধানে তাদের সারা জীবন ব্যয় করে। কিন্তু মূর্খ বাঙালীরা কি এসবের পরোয়া করে?
যখন তাদের চোখের একজন “সাধারণ মানুষ” জোর করে কাউকে ধর্ষণ করে, তখন তারা ধর্ষককে বাঁচাতে আদালতের দ্বারস্থ হয়। এর চেয়ে বিকৃত মানসিকতা আর কী হতে পারে? কিন্তু না, তারা বিকৃত মানসিকতার সমকামীদের শ্রেণীতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।
এই বাঙালি জাতি যতই শিক্ষিত হোক না কেন, তারা তাদের মনে সমকামীদের প্রতি ঘৃণা পোষণ করে। সুতরাং, তাদের বোঝার ক্ষমতাও নেই যে দুজন সমকামী ব্যক্তি একে অপরকে যৌন লালসার জন্য নয় বরং প্রেম করতে পারে। কখনও কখনও আমি এই মানুষদের অজ্ঞতার জন্য করুণা অনুভব করি, আমি তাদের জন্য সত্যিই দুঃখিত।
তবে পরিশেষে একটা কথাই বলতে চাই, সমকামী বলতে যদি শুধুই যৌন আকাঙ্ক্ষা বোঝানো হতো, তাহলে তারা বিয়ে করার অধিকার দাবি করত না, তাদের শুধুই কামনা বাসনা থাকতে পারত। একটু ভাবুন, একটু শিখুন, বোঝার চেষ্টা করুন, আমরা সবাই মানুষ, মানুষকে সম্মান করতে শিখি।
23 Responses
ভুটকি মাগি, দেশে আয়, জঙ্গলে ফালায়া চুদমু তোড়ে বেশ্যা চুতমারানি মাগি
আপনি কেমন শিক্ষিত??? আবার মুসলিমদের অশিক্ষিত বলেছেন। আমার মনে হয় না আপনি বাংলাদেশি, এবং আপনি মুসলিম। আপনি যে বলেছেন,, ভারতে কোনো সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয় না তারা মুসলিমদের উপর কোনো অত্যাচার করেনা। এটা কি আপনি যাই দেখছেন। ৪০ লাখ মুসলিমের নাগরিকত্ব যখন কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা হচ্ছিল তখন আপনি কোথায় ছিলেনন? এবার আসেন দেশের কথায়,, আপনি কি দয়া করে আমাকে বলবেন বাংলাদেশের কোন জেলায় এবং কোন গ্রামে মুসলিমরা অমুসলিমদের উপর হামলা করেছে??? কারন আমি তো কখনো খবরে এইরকম এইরকম সংবাদ দেখিও নাই এবং শুনিও নাই।
হিন্দুরা কখনই আল্লহকে বিশ্বাস করতে পারে না।তারা বিভিন্ন ভাবে শিরক করে বেড়ায়। তাদের এই ভণ্ডামী কপটতার কারণে আজ বামায় হিন্দুদের প্রতি আক্রমন শুরু হয়ে গেছে।বাংলাদেশে এইরকম কিছু মুসলমান নামক কিছু হিন্দু রয়েছে যারা আল্লাহকে বিশ্বাস করতে পারে না। আর তারা হলো ব্লগার নাস্তিকরা।
বামায় আজ মুসলমানদের উপর হামলায় আমি দুখ প্রকাশ করছি।বৌদ্ধরা আজ যেভাবে মুসলিমদের উপর হামলা করছে এতে এটা মেনে নেওয়া যায় না।সবাই এক্যব্ধ হয়ে এদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে।
আমার সবচেয় খারাপ লাগছে আজকে প্রতিটি মহলে মুসলমানদের উপর হামলা প্রতিবাদ করা হলেও ব্লগাররা আজ বসে কেনও।তারা তো শুনেছি সব অন্যায় এর প্রতিবাদ করে থাকে অথচ আজ কেন তারা বসে রয়েছে। সালা নাস্তিক ব্লগাররা শুওরের বাচ্চারা সবকিছুতে ছন্দবেশে কাজ করে থাকে।
রোহিঙ্গাদের উপর হামলায় আমি দুখ প্রকাশ করছি।অবিলম্বে এই রকম নিযাতন বন্ধ করতে হবে।
রোহিঙ্গা মুসলিমরা আমাদের ভাইবোনের মতো। তাদেরকে আমাদের পাশে রাখতে হবে।বাংলাদেশে কিছু ব্লগার নাস্তিক রয়েছে যারা দেশের বিরুদ্ধে নানা রকম কথা বলে।এই ব্লগার নাস্তিক দের এই দেশ থেকে বিতাড়িত করে।রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়া ভালে বলে আমি মনে করি।
দেশ ও জাতির সাথে বেইমানী করছে বামায় বৌদ্ধরা।তারা যেইভাবে রোহিঙ্গাদের উপর হামলা করছে তা মেনে নেওয়া যায় না।
সালা মাদারচুদ এর বাচ্চা দেখ ব্লগার নাস্তিকরা তোদেরকে এইভাবে বামায় বৌদ্ধরা যেভাবে হামলা করছে এই ভাবে তোদের উপর হামলা যদি হামলা হতো তাহলে বুঝতে পারতি কর ধানে কত চাল।
সালা মাদারচুদ এর বাচ্চা দেখ ব্লগার নাস্তিকরা তোদেরকে এইভাবে বামায় বৌদ্ধরা যেভাবে হামলা করছে এই ভাবে তোদের উপর হামলা যদি হামলা হতো তাহলে বুঝতে পারতি কত ধানে কত চাল।
এই শয়তান এর বাচ্চা মুসলিমদের প্রতি তোদের এতো ঘৃণা কেনো।
মুসলিমদের বিরুদ্ধে লেখতে তোদের এত উৎসাহ কেনো।মুসলিমরা তোদের কি করছে।
এই কুলাংগার বাচ্চা এইসব লেখা বন্ধ কর না হলে পরিস্থিতি কিন্তু খারাপ হবে।
আমি এই লেখার সাথে একমত। কিন্তু রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর নিযাতন কেনো বন্ধ হচ্ছে না।
রোহিঙ্গাদের উপরে হামলায় আমি নিন্দা প্রকাশ করছি কিন্তু এখানে ব্লগারদের এই রকম লেখালেখিতে আমি ঘৃণা প্রকাশ করছি।
মুসলিমদের বিরুদ্ধে এইলেখাটি যেই লেখুক না কেন তার পরিনাম কিন্তু ভালো হবে না।
শুওরের বাচ্চা মুসলিমদের বিরুদ্ধে লিখতে তোর হাত কাপলো না।তোকে এই মূহূতে আমার কাছে পেলে আমি তোকে শেষ করে দিতাম।
এই জানোয়ারের বাচ্চা তোর এত বড় সাহস মুসলিমদের বিরুদ্ধে লিখে ধমের উপর আঘাত হেনেছিস।
একজন ব্লগার এর এই লেখাটিতো আমি কোনও খারাপ দিক দেখছি না।
ব্লগাররা এমনভাবে কবিতার কাব্যের মতো লেখে মনে হয় যে তারা একেবার ফেরেশতা।শয়তানের বা্চ্চা ব্লগার।
এই নাস্তিক ব্লগাররা শোন তোরা কেনও মুসলমানদের পিছনে ঘুরে বেড়াস।
এই নাস্তিকের বাচ্চারা তোকে আমি যেখানে পাবো সেখানেই শেষ করে দিবো।তর বিরুদ্ধে আগে আমি অনেক কিছু শুনেছি কিন্তু এখন তোকে আমি যেখানেই পাবে সেখানেই শেষ করে দেব।
ব্লগারদের বিরুদ্ধে কেনেও এতে রাগ।তারা কি এমন কাজ করেছে। আমি তো খারাপ কিছু দেখি না।