কে সফল? আল্লাহ না শয়তান?

আল্লাহ যদি কিছু করতে চান, তিনি বলেন “হও”, তাহলে তা হয় – এটা যদি সত্য হয় তাহলে আল্লাহ কেন তার নিজের ধর্ম প্রচার করতে বিরক্ত করেন? লাখো ফেরেশতা, লাখো নবী, রাসুল, আলেম, আলেম, পীর-ফকির, মুহাদ্দিস, মুফাসসির… এবং শত শত আসমানী কিতাব নাজিল করার পরও আল্লাহ তার বান্দাদের সামলাতে পারেন না…!

এই ফেরেশতা ও নবীদের মাধ্যমে আল্লাহ তাঁর বান্দাদের কি শিক্ষা দিয়েছেন? আল্লাহ যদি বলতেন, “হে আমার বান্দারা, তোমরা সত্যিকারের ঈমানদার হয়ে যাও, আমি তোমাদেরকে হেদায়েত করেছি!” যে কারণে এটা কাজ. ঈশ্বর, ফেরেশতা, নবী এবং আসমানী গ্রন্থের কষ্ট এড়ানোর ছিল না।

এসব অধ্যয়ন করে আল্লাহ তার বান্দাদেরকে বিভিন্ন স্থানে বৃথা যেতে দিয়েছেন। আল্লাহর নিজ ধর্মের মধ্যে শিয়া, সুন্নি, শাফেয়ী, মালেকি, আহমদী, হাম্বলী, আরও কত কী! হেরা একে অপরের ছায়াতেও পা রাখে না, একে অপরের দিকে বিধর্মীদের চেয়ে বেশি ঘৃণার সাথে তাকায়।

এ ছাড়া পৃথিবীতে ঈশ্বরবিরোধী ধর্মের অভাব নেই! কিন্তু আল্লাহ কি তার ধর্ম প্রচারে ব্যর্থ হয়েছেন? আপনি আপনার নিজের কর্তৃত্ব নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না, আপনি ফেরেশতা দিতে পারবেন না, আপনি নবী দিতে পারবেন না, আপনি আসমানী বই দিতে পারবেন না, তাহলে আল্লাহ আবার সর্বশক্তিমান হলেন কিভাবে? নবীদের যুগ শেষ, ফেরেশতারা রোবটের মতো সক্রিয় 24/7, আল্লাহ ফেরেশতাদের বলতে পারেন, “হে মাইকেল, যারা আমার বিরুদ্ধে কথা বলে, তাদের উপর বৃষ্টি বর্ষণ করুন।”

কয়জন পারে? এখন দেখি আল্লাহর দ্বীনের নাম, মুসলমান মরে, মুসলমান মরে! আল্লাহর মনোযোগ কি ব্যস্ততা আছে নাকি?

অন্যদিকে ফেরেশতা আজাযিল আল্লাহর হুকুম না শুনে একাই ইবলিশ নামের শয়তানে পরিণত হয়! আল্লাহর মতন ফেরেশতা, নবী বা কিতাব নামের কোন সাহায্যকারী ছাড়া সারা পৃথিবী খায়! যতদূর সফলতা, একাকী শয়তান। আল্লাহ কি করেন? আল্লাহ তার সৃষ্টির যত্ন নেওয়া ছাড়া আর কি করেন? শয়তান এত সফল কেন? আল্লাহ কি ব্যর্থ হয়েছেন? এভাবে আল্লাহর ইবাদত করলে সফলতার সম্ভাবনা কতটুকু?

আমি ব্যর্থ আল্লাহর পক্ষে নই, সফল শয়তানের পক্ষে। জয়তু শয়তান!

14 Responses

  1. এই মাদারচুদ এর বাচ্চা তোর এই লেখাটি কেটে ফেল বলছি।

  2. বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ। এই দেশে জঙ্গি হামলা মেনে নেয়া যায় না।বতমানে ব্লগার নাস্তিকদের কারণে দিন জঙ্গি হামলা তৎপর হয়ে উঠছে।কারনে ব্লগার রা ইসলাম ধমকে বিশ্বাস করতে পারে না।তাদের কারণে বাংলাদেশ আজ ধ্বসের মুখে

  3. আপনি এতো কথা বলছেন কেনো আপনার সমস্যা কি।বেশি কথা বলবেন না।

  4. নাস্তিকরাই এর মূল কারন তারা যদি নিয়ে ধর্ম নিয়ে খেলা করতো না তাহলে একের পর এক জঙ্গি হামলা ঘটতো না।

  5. এই ঘটনায় সাথে যারা সম্পৃকতা থাকুক না কেনো তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হুউক।

  6. নাস্তিক কুলাংগা বাচ্ছাদের কারনে আজকে স্বাধীন দেশে এই রকম ঘটনা ঘটছে।

  7. ধর্ম নিয়ে যারা খেলা করে তারা হলো নাস্তিক ব্লগাররা।তারা ধম নিয়ে খেলা করছে আর দেশকে অস্তিশীল তৈরী করছে।

  8. শুধু ব্লগারদের খারাপ চোখে দেখলে হবে না।বাংলাদেশে ইমাম রাই কিছু কিছু খারাপ কাজের সাথে জড়িত রয়েছে।আর সেই কাজ জঙ্গী তৈরীর কাজের সাথে ইমামরা জড়িত থাকে।

  9. আজকে প্রতিটি হামলার সাথে আমি মনে করি এই রকম নাস্তিক ব্লগাররা জডিত।

  10. এই সব হামলার মূল হোতা নাস্তিক ব্লগাররাব্লগাররা।এদেরকে যেখানে পাবো চিরতরে শেষ করে দেওয়া ভালো

  11. এই সব হামলার মূল হোতা নাস্তিক ব্লগাররাব্লগাররা।এদেরকে যেখানে পাবো চিরতরে শেষ করে দেওয়া ভালো

  12. তোকে যেখানো পাবো সেখানেই তোকে কুপিয়ে জখম করবো।বেশি বারাবারি করিস না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *