কলম চলবে- এ কথা বলার পর কলমটি কতদূর চালাতে হবে তা যদি ঠিক করতে হয়, তাহলে এই বক্তব্যের কোনো মূল্য নেই। কারণ মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বলার পর যদি সীমাবদ্ধতা সীমাবদ্ধ করে দেন, তাহলে তাকে স্বাধীনতা বলা যাবে না। এ ধরনের আচরণ আসলে এক ধরনের ভন্ডামী পর্যায়।
আলোচনা করাটাও মানুষের অধিকার তবে হ্যাঁ, কেউ যদি কাউকে ধরিয়ে দেয় বা কাউকে মারতে মারতে হারায়, তা আইন অনুযায়ী অপরাধ। কিন্তু আমরা যদি বাকস্বাধীনতার কথা বলতে চাই তবে তার বক্তব্যের সীমা নির্ধারণ করতে পারি না। তখন বাক স্বাধীনতা থাকে না।
একটি সাধারণ প্ল্যাটফর্মে, বিতর্ক এবং তর্ক-বিতর্কে অংশ নেওয়াও একজন ব্যক্তির বাক স্বাধীনতা। যেকোনো দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন প্রমাণ দেখানো একজন ব্যক্তির অধিকার তার অধিকার। আর তাকে এটা করতে দেওয়া বাক স্বাধীনতা।
উপরে বলার অনেক কারণ আছে। দুর্ভাগ্যবশত, আমাদের দেশের মানুষ বাকস্বাধীনতা জানে না, জানতেও চায় না। গঠনমূলক সমালোচনা – তারা বুঝতেও পারে না যে এরকম কিছু আছে। তাদের কথা হলো, কারো লেখা পছন্দ হয়নি, তাই গালি দিতে চাইবে। কারো লেখা ভালো লাগেনি, তাই মেরে ফেলো। এভাবে একটি সমাজ সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে পারে না। সমাজের এই অসুস্থতার প্রধান কারণ ধর্ম। আর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বলতে হয় এর মূল কারণ ইসলাম। কারণ ইসলাম ধর্ম অমুসলিম ও নাস্তিকদের হত্যার নির্দেশ দেয়।
বাংলাদেশকে একটি সুস্থ রাষ্ট্র, ইসলামমুক্ত পরিবেশে পরিণত করতে হবে। যেখানে জাতি-ধর্ম বলে কিছু নেই। সবাই ‘সাম্যের গান’ গাইবে, অর্থাৎ সমাজে হিন্দু-মুসলমান ভেদাভেদ থাকবে না। সবাই সমান হবে। সবাই সঠিকভাবে চিন্তা করার সুযোগ পাবে, বাক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠিত হবে। আমি এই খুব ইচ্ছা. আমি বাংলাদেশকে একটি সুস্থ রাষ্ট্র হিসেবে, একটি সুস্থ জাতি হিসেবে দেখতে চাই।
18 Responses
আপনি সঠিক বলেছেন। আমাদের মত মানুষদের কষ্ট বোঝার মত মানসিকতা বাংলাদেশের মানুষদের নেই। এরা আমাদের অন্যায় ভাবে বছরের পর বছর অত্যাচার করে আসছে। আপনি দেশের বাইরে আছেন বলেই বেচে গেছেন। আমাদের না বলা কথা গুল আপনার লেখায় স্পষ্ট হয়ে ওঠে। অনেক ভাল লাগে ভাই। আপনি লেখেন। আমরা আপনার সাথেই আছি। সামনে আসতে না পারলেও আপনার পাশে আজীবন পাবেন যতদিন বেচে থাকি।
সমকামীদের এইভাবেই আত্মহত্যা না হোলে হত্যা করা উচিত। কারন এটা সমাজের শত্রু। তুই এই সমাজের শত্রু। তুই আত্মহত্যা কর।
তুই এটা কুলাঙ্গারের বাচ্চা। ইসলামের শত্রু।
ভাই আপনি মোটেও আত্মহত্যার কথা চিন্তা কইরেন না। আপনাদের বেচে থাকা দরকার। আপনারা বাছলে বাংলাদেশ বাঁচবে।
তোড় মত জারজ সন্তানের বেচে থাকা এই বাংলাদেশের সমাজের জন্য অভিশাপ।তোরে আল্লাহর নামে কতল করে আবার ইসলাম জিহাদ কায়েম করা হবে ইনশাল্লাহ।
ভাই এইসব কোরআনের বিষয়বস্তু শুনলে নিজেরে মুসলিম পরিচয় দিতে লজ্জা লাগে।
ইসলামির নেতারা এইভাবেই এতিম বাচ্চাদের মাথায় এইগুলো ঢুকিয়ে দেয়। ব্রেন ওয়াশ করে। আর নিরীহ মানুষ মারে। ভাল লিখছেন ভাই। আরও লেখেন।
ইসলামির নেতারা নিজেদের সন্তানদের জিহাদে কোনদিন পাঠায় শুনছেন? তারা অসহায় আর এতিম বাচ্চাদের টার্গেট করে দেশে অরাজকতা তইরি করে। ভাই সবি ক্ষমতার লোভ। ইসলামকে ব্যাবাহার করে ।
ইসলামতন্ত্র নিপাত যাক।
তোকে হত্যা করে ইসলাম আবার কায়েম হবে।
সত্যিকারের মুসলমান কখনো ধর্ষণ করেনা। ইসলামে নারীদের দেওয়া হয়েছে সর্বোচ্চ মর্যাদা
এসব কটু মন্তব্য করা উচিত হয়নি একদম! এর শাস্তি তোকে পেতেই হবে।
চুতমারানির বাচ্চা তুই কি জানিস? সময় থাকতে সাবধান করে দিলাম। নাইলে কল্লা কিন্তু আলগা কইরা ফালামু কইলাম
হতাশা তোর পুটকি দিয়া ঢুকাইমু শালি খানকি
তোদের মতো মিথ্যাচারীদেরকে পুন্দানো উচিত
এই বাংলাদেশে যেন তোকে আর না দেখি, নাহলে তোর পরিবার তোর লাশ দেখার সৌভাগ্যও পাবেনা।
এগুলো মিথ্যাচার
আমি তোরে সামনে পাইলে প্রথমে ইচ্ছামতো পুন্দামু, তারপর তোর ধোন কাইটা রাস্তার পাশে ফালাই রাখমু